জমির এক পাশে সরিষাক্ষেত আরেক পাশে বসানো হয়েছে মৌ-বাক্স। চাষ করা মৌমাছি দিয়ে সরিষা ফুল থেকে চলছে মধু সংগ্রহ। মধু আর মৌমাছি নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন মৌ চাষিরা।
আরও পড়ুনঃ চুরি হওয়া মোবাইল ফোনের আইএমইআই নম্বর পরিবর্তন করে সেগুলো পুনরায় বিক্রি
মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলায় বিস্তীর্ণ রমজানপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ রমজানপুর গ্রামে এমন দৃশ্য চোখে পড়ে।
আরও পড়ুনঃ পাকিস্তানে বাস ও কারের মধ্যে সংঘর্ষে ২১ জনের মৃত্যু
আজহার বলেন, এরই মধ্যে অর্ধেকের বেশি মধু বিক্রি হয়ে গেছে। অল্প খরচে লাভ বেশি এ ব্যবসায়। একবার বাক্স তৈরি করলে তা অনেক বছর ব্যবহার করা যায়।
তিনি আরও বলেন, এরপর আমরা শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় যাবো। সেখানে কালোজিরা চাষ হয়েছে। সেই কালোজিরা থেকে মধু সংগ্রহ করবো। কালোজিরার মধু আরও বেশি স্বাদ হয়।
আজহারের সহযোগী মো. হযরত আলী বলেন, মধু চাষে তেমন কষ্ট হয় না। সরিষা ক্ষেতের পাশে একবার মৌ-বক্স বসালেই মৌমাছি সরিষার মধ্যে ঘুরে ঘুরে মধু সংগ্রহ করে। অল্প দিনেই অনেক মধু পাওয়া যায়।
কালকিনির রমজানপুর ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. তানভীর হাসান জাগো নিউজকে বলেন, সরিষা ক্ষেতের পাশেই বাক্স বসিয়ে অল্প খরচে মধু চাষ করা যায়।
এদিকে উত্তর রমজানপুরে শাহজাহান নামের আরেকজন ২০০টি মৌচাক বসিয়ে সরিষা ফুলের মধু সংগ্রহ করছেন।