গুলশান লেক ভিও হোটেলে মাদক ও দেহ ব্যবসার অভিযোগ ওঠছে । রাজধানীর গুলশানে প্রতিনিয়ত চলছে মাদকের আঁকড়া সেখান পাওয়া যায় সুন্দরী রমণীদের কে কন্ট্রাক্ট করে নিয়ে যাচ্ছেন রুমের ভিতরে, যেহেতু ২০১৪ সালের ১৯ নভেম্বর জাতীয় সংসদে বাংলাদেশ হোটেল ও রেস্তোরাঁ বিল-২০১৪ সংশোধিত আকারে পাস হয়। সেখানে বলা হয়েছে অনৈতিক কোনো কাজ করা যাবে না।
আরও পড়ুনঃশক্তি দেখিয়ে গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে না: সিইসি
এসব আবাসিক হোটেলে যারা কাজ করেন তারা বেশিরভাগই নারী তারা এই অনৈতিক কাজে জড়িত বলে অভিযোগ ওঠেছে।এ হোটেলগুলোতে পাওয়া যায় মডেল , স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী, পতিতা, বিভিন্ন চাকরিজীবী নারীসহ শতাধিক যৌনকর্মী নিয়ে হোটেল কর্তৃপক্ষ অসামাজিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আবাসিক এলাকায় এসব হোটেল নামে দেহ ব্যবসা চালানোয়, এলাকার সুশীল সমাজ ও এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে
গুলশান এলাকার আবাসিক হোটেলের তালিকার মধ্যে কেবল গুলশানে এমন ১ টি প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। যেখানে অনৈতিক কাজ হয়। এসব অনৈতিক কাজে হোটেল মালিক ও জড়িত বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত কয়েক দিন এসব প্রতিষ্ঠানে সরেজমিনে দেখা যায়, এই প্রতিষ্ঠানেই এখন চলছে দেহ ব্যবসা মাদক ও নিয়মিত বসছে পার্টি ।
অনৈতিক কাজ করা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে । রোড নং২৩/সি বাড়ি নং ৭ গুলশান ২ এই প্রতিষ্টানে অনৈতিক কাজ করা হয়। প্রতি টি রোমে রোমে মেয়ে দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন এসব অনৈতিক কর্মকাণ্ড। দৈনিক রুপবানীর প্রতিনিধি তার সাথে এই বিষয়ে তথ্য চাইতে গেলে সে গনমাধ্যম কর্মি কে কোনো তথ্য দিতে রাজি না বুভন ।স্থানীও এলাকাবাসী বলেন এইদিকে আইনের কর্মকতাদের একটু নজর দিলে আমাদের ছেলে মেয়েরা ভালো থাকতে পারবে বলে জানান এলাবাসী। দহ্মিন সিটির্করপোরেসনের এক কর্মকতার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি আমাদের জানান তারা যদি অপরাধ মূলক কাজ করে থাকেন আমরা অল্প সময়ের ভিতরে আইনের আওতায় নিয়ে আসবো। এই বিষয়ে গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কমকর্তা (ওসি) সাথে মোটোফোনে যোগাযোগ করতে চাইলে তাকে পাওয়া সম্ভব হয়নি (১ম পর্ব )